Breaking News

কাজের মাসি চটি – আমার জীবনের পাপ ০২



কাজের মাসি চটি – অসম মুসলিম কাজের বুয়ার সাথে প্রেম

আমি বড় পাপী

২০১৪ সাল আমার জন্য আলাদা রুম করা হলো বাড়িতে। যে ছেলেটিকে চুদতাম সে বাবু ঢাকা গেছে। বাড়িতে আসলে আর মা বোনদের দুধ টেপা হত না। চটি পড়ে খিচে মাল ফেলতাম। লেপের ভাজে বাড়া ঢুকিয়ে মাল ফেলতাম। এভাবে দিন চলতে লাগল

অনেক সময় প্রানীর এক্স দেখতাম। সেখানে কুকুরের চুদা খেত বিদেশী  মেয়েগুলা। ভাবতাম হায়রে কুকুর তোদের কি কপাল কুকুর হয়ে চুদিস তোরা বুদ্ধিমান জীবশ্রেষ্ঠ জীব মানবীদের। হঠাৎ একটা এক্সে দেখলাম একটা ছেলে মাদি ছাগলকে চুদতেছে। আমার মাথায়  প্লান এলো আমাদের বাড়ির গাভীকে চুদার। কুত্তা যদি চোদে মানুষকেমানুষ কেন চুদবে না অন্য প্রানীকে??

প্লান মত একদিন সন্ধায় গরু গুলোকে আমি গোয়ালে রাখিসেদিন সাদা রংয়ের একটা গাভীর পিছনে বাঁশ বান্ধি দেইযাতে পা দিয়ে লাথি না মারে। আমি বাশের অপর পাশে দাড়িয়ে গাভীটাকে দড়ি দিয়ে শক্ত করে বেধে দেই যাতে সামনে যেতে নাপারে। এর পর গাভীর লেজ সরিয়ে আমার বাড়াটা ঢুকিয়ে দেই গাভীর মাংয়ে

ঢুকাতেই গাভী নড়ে কিন্তু সামনে যেতে পারে না। প্রথম কোন মাংয়ে বাড়া ঢুকালাম তাও গাভীর। ভিতরে নরম আর গরম অনুভব হলো। মাংয়ের গরম সহ্য করতে না পেরে  মিনিটে মাল ফেললাম। যদিও গাভীর মাং টাইট নয় তার পরো অনেক সুখ অনুভব করেছি

গাভী চোদা অভ্যাসে দাড়িয়ে গেল। মেসে থাকতাম কুড়িগ্রামে। কুড়িগ্রাম থেকে বাড়ি মাত্র ১৫ টাকার ভাড়া তাই প্রতি বৃহস্পতিবার বাড়ি যেতাম আর গাভীর মাংয়ে মাল ফেলে শুক্রবার  বিকালে মেসে আসতাম। এভাবে  মাস গেল।  যে মেসে থাকতাম সেই মেসের রুমভাড়া বাড়ানোয় মেসের সবাই মেস ছেড়ে অন্য মেসে যাই

অামি যে মেসে অাসি তার নাম কলি ছাত্রাবাস ( অাসল নাম দিলাম নাকারন মেস মালিকের নাতনী কে চুদেছি তাই) কলি মেসে আমরা  জন আসি আগের মেস থেকে। অাগের মেসে থাকার সময় অামি মেসের খালার মেয়ে মুক্তার দুধ টিপতাম১০ বয়স ওর তাই চুদতে পারি নাই

অাসল কথায় আসি কলি মেসে অাসার পর  মাস পর কন্ট্রলার রতন দাদা  কাজের বুয়ার অবৈধ প্রেম ধরা পরে তাই মিটিং সাপেক্ষে বুয়াকে বাদ দেয়া হয়। নতুন কাজের বুয়া অানা হয় নাম মনিবয়স ২২ এর মত একটা  বছরের ছেলে আছে।  থাকেন ভাইয়ের বাসায়। বাবা নেই মা আছেন

মনি বুয়ার গায়ের রং কালো পাতলা চেহারা। আমি মনি বুয়াকে তেমন পছন্দ করতাম না কালো বলে। তো আমরা যে  জন কলি মেসে আসলা তারা হলেন কল্যানরনজিতসঞ্জয়বিদুশ,  সুজন  আমি স্যামুয়েল। আমার বর্ননা দেই গায়ের রং ফর্সাউচ্চতা .

নতুন মেসে উঠলে অপরিচিত দের রুমে তেমন যেতাম না।সব সময় রনজিত মামার রুমে যেতামবলে রাখি সঞ্জয়  রনজিতকে মামা বলে ডাকতাম। দুই মামায় খচ্চরের পিন্সিপাল ছিলপড়ত কুড়িগ্রাম সরকারী কলেজে অনার্স ৩য় বর্ষে। বাংলাদেশের অনার্স  বছরের কোর্স  করতে তখন লাগত  বছর

আমি সব সময় মামাদের রুমে যেতাম গল্প করতামগল্পগুলো ছিল চোদাচুদির,  কে কাকে কিভাবে চুদেছে তারি গল্প।  রনজিত মামা বলতো যে পাল পাড়ার সাগর মেসে থাকার সময়  মেসের কাজের বুয়াকে টাকা দিয়ে চুদেছিল

অামি শুধু শুনতাম আর ভাবতাম মনি বুয়ার তো স্বামী নাইএকটা সুযোগ নিতে হবে। মেসে যেদিন আমার বাজার থাকত সেদিন ভাল মানের পান নিতাম বুয়ার জন্য। বুয়া  আমাকে বলতো তাকে টুক টাক সাহায্যের জন্য যেমন মরিচের বোটা বাছাইসিদ্ধ ডিমের খোসা ছাড়ানো প্রভৃতি।  এভাবে  মাস কেটে যায়।  আমরা মেসের বর্ডাররা বুয়াকে খালা বলে ডাকতাম

মনিকে একদিন   বললাম খালা আপনার বয়স কতখালা বলল কেনকি দরকার। আমি বললাম এমনিতে। এভাবে আরো ছয় মাস অতিবাহিত হল রনজিত মামা সঞ্জয়  মাম কল্যানবিদুষ মেস ছেড়ে চলে গল। ইতি মধ্যে আমিসুজন চতুর্থ সেমিস্টারে উঠলাম। মেসে আমরা হলাম  ২য় বড় ভাই। আমাদের ব্যাচে ছিল আরো দু জন বনি  কমল। পরিচয় পর্ব শেষ… আসল ঘটনা শুরু করলাম

আমি বিনোদন প্রিয় মানুষআমি কম্পিউটার ইঞ্জিয়ারিংয়ের ছাত্র হওয়ায় আমার কম্পিউটার ছিল। মনি খালার সিম্ফনি মোবাইল ছিল তাকে কাজে সাহায্য করতাম। তাই বেশ  খাতির জমে গেল,  মাঝে মাঝে চানাচুর,  বিস্কিট  এনে দিতাম

আমি খালাকে বলি,  খালা আপনার মোবাইলে মেমরি নাই

খালা বললো  আছে  জিবি মেমরি। বললাম গান লোড করি দিব নিবেন। খালা বললো নিববলে মোবাইল আমাকে দিল আর বললো চার্জও দেই

আমি বেছে বেছে ভাল ভাওয়াইয়া গান দিলাম,  কতকাতার জিতের মুভি দিলাম শেষে হাতে গনা  থেকে  টার মত হট গান দিলাম

তার পর মনি খালা রান্না শেষে আমার রুমে এসে নিয়ে গেল। আমার রুমমেট সুদিপ্ত আমার জুনিয়র সে বাইরে ছিল

আমি সেদিন মনি খালাকে কল্পনা করে  বাড়া খিচে মাল আউট করলাম

পরের দিন রান্না ঘরে গেলাম ভাত আনতে কারন সকালে ক্লাস টেস্ট ছিলখালা বললো কি  ভাওয়াইয়া গান দিছেন.. তার চেয়ে অন্য ফোল্ডারের গানগুলা ভাল। আমি বললাম হট গান অাপনার পছন্দ   আজকে কলেজ থাকি আসি রাতে দিব। খালাকে বললাম তরকারি একটু বেশি করি দিতে,  তিনি দিলেন আর বললেন ১০০ টাকা ধার দিবেন।  আমি দিতে চাইলাম।  ভাত নিয়ে এসে খেলাম কলেজ যাওয়ার সময় খালাকে ১০০ টাকা দিয়ে গেলাম

এদিকে খালাকে চুদার জন্য ছটফট করি কিন্তুু খালাকে বলতে পারি না। ভয় হয় যদিও ভালই খাতির তারপরও চুদার প্রস্তাব দিলে যদি হিতে বিপরীত হয়। কারন তিনি স্থাণীয় বাসিন্দা মেসেন সামনে তার বাড়ি

মনে মনে সিদ্ধান্ত নিলাম কাউকে সংগে নিতে হবে। বনিকে বললাম বনি দেখ যদি চেষ্টা করি তবে খালাকে চোদা কোন ব্যপার নয়। বনি প্রথমে রাজি হয় না। সে বলে  ভাইরে খালা যদি বলে দেয় তাহলে জরিমানা  ছিট আউট নিশ্চিত

আমি বললাম আমার মনে হয় খালা যদিও চুদা নাদেয় তবু কাউকে বলবেনা। সেদিন রাতে খালার মেমরিতে ভোজপুরী গান লোড করে দিলাম। ক্লাস টেস্ট শেষ। সেদিন ছিল শুক্রবার সবাই খেলতে সরকারী কলেজ মাঠে গেল আমি  আর একজন ছাড়া

১০ টার সময় খালা ডাক দিল,  গেলাম।  বললো ডিমেরর খোসা ছাড়াতে… খোসা ছাড়াতে ছাড়াতে বললামখালা আপনাকে একটা কথা বলি কাউকে বলবেন না। খালা বলজ বলেনকি কথা

বললাম অাপনার স্বামীর কথা মনে পড়ে না। বললো না মনে পড়ে না। আমি বললাম আপনি কালো হলেও আপনার মুখের কাটিং সুন্দর।  আপনি আমার গুরু হবেনআমাকে একটা জিনিস শিখাবেন খালা। খালা বললো কি শিখাব আপনি তো পড়া লেখা করেন। বললাম পরে আর একদিন বলবো। তিনি বললো একটা জর্দা দিয়ে পান আনেন তো

আমি দোকানে গেলাম পান নিলাম রুটি কলা নিলাম খালার জন্য। খালাকে যখন দিলাম তখন বললেন এসবের কি দরকার। আমি বললাম রাখেন তো। এভাবে আগাতে লাগলাম। রুমমেটকে বললাম খালা আমাদের রুমে মোবাইল চার্জ দেয়আমি মাঝে মাঝে পান খাওয়াই তরকারি বেশি করে আনবি যখন তুমি রান্নাঘর থেকে খাবার আনবি। খালাকে বলে দিলাম রুমমেটকে বলে দিবেন কোনটা আমার আর কোনটা ওর। ২০১৫ সাল আসলো

No comments